ভিভো এক্স২০০ এর নজর কাড়া পাঁচ দিক
বছরের শুরুতেই দেশের স্মার্টফোন ইন্ডাস্ট্রিতে আলোচিত হয়েছে ভিভোর নতুন ফ্ল্যাগশিপ এক্স২০০। হাতে আসার পর প্রিমিয়াম ভাব তো মিলেছেই, তবে পাঁচ কারণে ভিভো এক্স২০০ অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকবে সন্দেহ নেই।
ভিভো এক্স২০০ স্মার্টফোনে থাকা ৫০ মেগাপিক্সেলের জাইস টেলিফটো ক্যামেরা সত্যিকার অর্থেই আল্ট্রা- ক্লিয়ার ছবি তোলে। ২০ গুণ জুমেও ক্ষুদ্রতম ডিটেইল ধারণ করতে সক্ষম এই ক্যামেরা। বিশেষ করে পোর্ট্রেট এবং ম্যাক্রো শটগুলো তোলার সময় ছবির গভীরতা এবং কালার রেন্ডারিং নজর কাড়ে।
ভিভো এক্স২০০ স্মার্টফোনে ব্যবহার করা হয়েছে ৩এনএম মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ৯৪০০। যা এই মুহূর্তে বিশ্বের অন্যতম সেরা ফ্ল্যাগশিপ চিপসেট। ফোনটির ইন্টার্নাল ১৬ জিবির র্যাম ও এক্সটেন্ডেড ১৬ জিবি র্যামের সাথে ১২০ হার্জের রিফ্রেশ রেট একে বিশ্বের অন্যতম দ্রুতগতির স্মার্টফোনে পরিণত করেছে। পাশাপাশি ৫১২ জিবি স্টোরেজ থাকায় প্রচুর ডেটা সংরক্ষণে কোনো সমস্যাই হয় না। নতুন ফানটাচ ওএস ১৫ অপারেটিং সিস্টেমের ট্রান্সক্রিপ্ট অ্যাসিস্ট, এআই নোট অ্যাসিস্ট এবং এআই ইরেজ ফিচারগুলো ফোনটি ব্যবহারে আরও স্মার্ট এবং আরামদায়ক করেছে।
ভিভো এক্স২০০ স্মার্টফোনে আছে ৫৮০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের ব্লুভোল্ট ব্যাটারি। সাথে আছে ৯০ ওয়াটের ফ্ল্যাশ চার্জার। ৩ ন্যানোমিটার চিপসেটের ফলে ফোনটি খুব দ্রুত হিট হয় না। নতুন ব্লুভোল্ট প্রযুক্তি ফোনটিকে চরম ঠাণ্ডাতেও নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করার সুযোগ দিচ্ছে। এলিট লুকে সত্যিকারের প্রিমিয়াম ৬.৬৭ ইঞ্চি অ্যামোলেড ডিসপ্লের ভিভো এক্স২০০ যে দেখতে প্রিমিয়াম তা নিয়ে কোন সন্দেহই নেই। সাথে ডিভাইসটির আইপি৬৮ ও আইপি৬৯ রেটিং নিশ্চিত করে যে স্মার্টফোনটি ধুলো এবং পানির বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ নিরাপদ। ন্যাচারাল গ্রিন এবং কসমস ব্ল্যাক রঙের ডিজাইন স্মার্টফোনটিতে দিয়েছে আভিজাত্যের ছোঁয়া।
৪৫০০ নিটস পিক ব্রাইটনেসের সাথে এইচডিআর১০+ সাপোর্টেড হওয়ায় ফোনটি ইনডোর এবং আউটডোর উভয় পরিস্থিতিতেই দুর্দান্ত ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা দেয়। ভিডিও দেখার সময় এর ব্রাইটনেস এবং রঙ নজর কাড়বে। ভিডিও দেখা, ওটিটি, হালের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মুভি দারুনভাবে ধরা দেয় ভিভো এক্স২০০ এর স্ক্রিনে।