স্বাস্থ্যহাইলাইটস

এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা তৈরি করলো ইতিহাস

জ ঢাকা: এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা ক্রিপটোজেনিক স্ট্রোক (ইসকেমিক সিভিডি)-এর  ২৭ বছর বয়সী একজন তরুণীর উপর দেশের সর্বপ্রথম সফল পিএফও (পেটেন্ট ফোরামেন ওভেল) ডিভাইস ক্লোজার করে দেশের ইতিহাসে এক উল্লেখযোগ্য মাইলফলক স্থাপন করলো। গত ১৮ অক্টোবর একজন বাংলাদেশি কনসালটেন্ট এবং তার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ টিম অত্যন্ত দক্ষতাপূর্ণ এই প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন করেন। এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার কারিগরি সহায়তার ফলেই তা সম্ভব হয়েছে, তাদেরকে ধন্যবাদ। এর পরপর, এই মাসেরই ২৮ তারিখ ৩৭ বছর বয়সী একজন মহিলার উপর এই প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন হয়।

ব্রেইন টিস্যুতে যখন রক্ত সরবরাহ ব্যাহত হয় তখনই ব্রেইনে স্ট্রোক প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। আর এর কারণ যখন অজানা থাকে, তখন তাকে ক্রিপটোজেনিক বলা হয়। বৈজ্ঞানিক তথ্য অনুযায়ী, এই ধরনের ক্রিপটোজেনিক স্ট্রোকের সবচেয়ে সম্ভাব্য কারণ হচ্ছে, পেটেন্ট ফোরামেন ওভেল এবং এর মাধম্যে সংঘটিত প্যারাডক্সিক্যাল এম্বোলিজম বা জমাট বাঁধা রক্তের উল্টোপথে সঞ্চালন।

rএই সুদক্ষ টিম ও তাদের সফলতার কথা সারাদেশের সব নিউরোলোজিস্ট ও সার্জনকে জানাতে চায় এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা। তারা হচ্ছেন প্রফেসর ডাঃ এ কিউ এম রেজা, সিনিয়র কনসালটেন্ট ও কোর্ডিনেটর, ক্লিনিক্যাল ও ইন্টারভেনশনাল  কার্ডিওলজি বিভাগ। ডাঃ অপরাজিতা করিম, সিনিয়র রেজিস্ট্রার, ক্লিনিক্যাল ও ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজি বিভাগ। ডাঃ মাহমুদ হাসান খান, রেজিস্ট্রার, ক্লিনিক্যাল ও ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজি বিভাগ এবং ক্যাথ-ল্যাব টিম

এই ধরনের স্ট্রোক বা রোগে যে রোগীরা ভুগছেন, এই বিশেষজ্ঞবৃন্দ তাদের জন্য সবসময় প্রস্তুত আছেন, কাজ করে যাচ্ছেন। তাদের অভিজ্ঞ হাতই আত্মবিশ্বাসের সাথে আগামী দিনের সাফল্যের ভিত্তি স্থাপন করেছে। এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা বিশ্বাস করে, একসাথে কাজ করে গেলে ভবিষ্যতে তারা আরও অনেক বিপদাপন্ন রোগীকে সাহায্য করতে পারবে; যাদের ভবিষ্যতে এই ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতির প্রয়োজন হতে পারে।

আন্তর্জাতিক মানের স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা বাংলাদেশের একমাত্র JCI স্বীকৃত হসপিটাল। এটি এভারকেয়ার গ্রুপ-এর একটি অংশ, যা ২৯টি হসপিটাল, ১৬টি ক্লিনিক ও ৫৭টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার নিয়ে রয়েছে ২টি মহাদেশের ৬টি দেশে; উন্নয়নশীল দেশগুলোতে মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার মিশন নিয়ে

এমন আরো সংবাদ

Back to top button