নির্বাচনহাইলাইটস

সব দেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই, বৈরিতা নয় : প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়। আমরা আমাদের দেশের উন্নয়ন চাই। আমাদের উন্নয়নে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।আজ সোমবার (৮ জানুয়ারি) বিকেলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভা শুরু হয়েছে। এ মতবিনিময় সভায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। সভার শুরুতে তিনি সবাইকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান। বক্তব্য শেষে সরকারের লক্ষ্য-উদ্দেশ নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন তিনি। এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, আমি স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট সমাজ ও স্মার্ট অর্থনীতি গঠন করতে চাই।সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নতুন সরকার কী ধরনের পদক্ষেপ নেবে—এমন এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, আমার দেশের নাগরিক অনেক স্মার্ট। আমরা দেশের উন্নয়নে কাজ করছি, এটা অব্যাহত থাকবে।ড. ইউনূসের বিষয়ে সরকারের মনোভাব সম্পর্কে জানতে চান একজন বিদেশি সাংবাদিক। এ বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, এটা বাংলাদেশের লেবার কোর্টের বিষয়। তিনি লেবার আইন-লংঘন করেছেন। এ কারণেই আদালত তাকে শাস্তি দিয়েছে। এ বিষয়ে সরকারের কোনো হাত নেই।ভারতের মোদী সরকারের সঙ্গে কী ধরনের সম্পর্ক প্রত্যাশা করছেন ও কী ধরনের সহযোগিতা প্রত্যাশা করছেন—প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত আমাদের প্রতিবেশি রাষ্ট্র। ১৯৭১ সালে ভারত আমাদের অনেক সহযোগিতা করেছে। এ ছাড়া ঘাতকরা আমার বাবা, মা ও ভাইদের হত্যা করার পর আমাকে ও আমার ছোট বোনকে ভারত আশ্রয় দিয়েছে, আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। আমি ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞ। ভারতের সঙ্গে আমাদের দ্বিপক্ষীয় যেসব সমস্যা রয়েছে, তার অনেকগুলো সমাধান হয়েছে। বাকিগুলোও আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হবে।অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি খুবই লিবারেল। আমাদের এখানে আমি টেলিভিশন ও পত্রপত্রিকাগুলোকে স্বাধীন করে দিয়েছি। এখানে সবাই সব ধরনের মতামত ব্যক্ত করতে পারে।আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়। আমরা আমাদের দেশের উন্নয়ন চাই। আমাদের উন্নয়নে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।

আজ সোমবার (৮ জানুয়ারি) বিকেলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভা শুরু হয়েছে। এ মতবিনিময় সভায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। সভার শুরুতে তিনি সবাইকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান। বক্তব্য শেষে সরকারের লক্ষ্য-উদ্দেশ নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন তিনি। এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, আমি স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট সমাজ ও স্মার্ট অর্থনীতি গঠন করতে চাই।

সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নতুন সরকার কী ধরনের পদক্ষেপ নেবে—এমন এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, আমার দেশের নাগরিক অনেক স্মার্ট। আমরা দেশের উন্নয়নে কাজ করছি, এটা অব্যাহত থাকবে।

ড. ইউনূসের বিষয়ে সরকারের মনোভাব সম্পর্কে জানতে চান একজন বিদেশি সাংবাদিক। এ বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, এটা বাংলাদেশের লেবার কোর্টের বিষয়। তিনি লেবার আইন-লংঘন করেছেন। এ কারণেই আদালত তাকে শাস্তি দিয়েছে। এ বিষয়ে সরকারের কোনো হাত নেই।

ভারতের মোদী সরকারের সঙ্গে কী ধরনের সম্পর্ক প্রত্যাশা করছেন ও কী ধরনের সহযোগিতা প্রত্যাশা করছেন—প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত আমাদের প্রতিবেশি রাষ্ট্র। ১৯৭১ সালে ভারত আমাদের অনেক সহযোগিতা করেছে। এ ছাড়া ঘাতকরা আমার বাবা, মা ও ভাইদের হত্যা করার পর আমাকে ও আমার ছোট বোনকে ভারত আশ্রয় দিয়েছে, আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। আমি ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞ। ভারতের সঙ্গে আমাদের দ্বিপক্ষীয় যেসব সমস্যা রয়েছে, তার অনেকগুলো সমাধান হয়েছে। বাকিগুলোও আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হবে।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি খুবই লিবারেল। আমাদের এখানে আমি টেলিভিশন ও পত্রপত্রিকাগুলোকে স্বাধীন করে দিয়েছি। এখানে সবাই সব ধরনের মতামত ব্যক্ত করতে পারে।

এমন আরো সংবাদ

Back to top button