দেশহাইলাইটস

রেকর্ডসংখ্যক পেঁয়াজ আমদানি কমেছে দাম

হিলি স্থলবন্দর

দেশের বাজারে বাড়তি চাহিদা থাকায় পেঁয়াজ আমদানি বাড়িয়েছেন দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা। দুদিনে এ বন্দর দিয়ে রেকর্ডসংখ্যক পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। ফলে পেঁয়াজের দাম প্রকারভেদে ৫-৬ টাকা করে কমেছে।হিলি স্থলবন্দর ঘুরে দেখা গেছে, বেশ কিছুদিন ধরেই বন্দর দিয়ে ইন্দোর ও নাসিক জাতের পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত। দুদিনে ১২৪টি ট্রাকে ৩ হাজার ৭৬১ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। আমদানির পরিমাণ বাড়ায় দাম কমতে শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার বন্দরে ইন্দোর জাতের পেঁয়াজ ৩১-৩২ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও বর্তমানে তা কমে ২৫-২৮ টাকায় নেমেছে। এছাড়া নাসিক জাতের পেঁয়াজ ৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও বর্তমানে তা কমে ৩০-৩১ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।হিলি স্থলবন্দর থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে পেঁয়াজ সরবরাহকারী আইয়ুব হোসেন বলেন, ‘‌রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন মোকামে আমদানীকৃত ভারতীয় পেঁয়াজের বেশ চাহিদা। ঈদের ছুটির কারণে হিলিসহ দেশের অন্যান্য স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ ছিল। এতে মোকামগুলোয় পেঁয়াজ সরবরাহ কমায় ভালো চাহিদা তৈরি হয়। আমরা ওইসব মোকামের ব্যবসায়ীদের চাহিদা মোতাবেক হিলি স্থলবন্দর থেকে পেঁয়াজ কিনে সরবরাহ করি। গত বৃহস্পতিবার চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় বন্দর থেকে আমরা প্রকারভেদে ৩০-৩৫ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ কিনে মোকামে পাঠিয়েছিলাম। দুদিনে বন্দর দিয়ে রেকর্ড সংখ্যক পেঁয়াজের আমদানি হয়েছে। এ কারণে দাম খানিকটা কমতির দিকে। বর্তমানে আমরা প্রকারভেদে ২৫-৩০ টাকায় পেঁয়াজ কিনছি।’হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘‌দেশের বাজারে চাহিদার তুলনায় পণ্যটির সরবরাহ বাড়ায় দাম কমতির দিকে। এছাড়া মান খারাপ হওয়ায় কম দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। বন্দরে ক্রেতা সংকটে পেঁয়াজ বিক্রি করতে না পারায় অনেক আমদানিকারক পণ্যটি খালাস করে নিজস্ব গুদামে রেখে দিচ্ছেন।’হিলি স্থলবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বলেন, ‘রোববার বন্দর দিয়ে ৭৮টি ট্রাকে ২ হাজার ৩৫৭ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে।সোমবার ৪৬টি ট্রাকে ১ হাজার ৪০৪ টন আমদানি হয়েছে। এর আগে বন্দর দিয়ে ৩০-৩৫ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হতো। দুদিনে বন্দর দিয়ে ১২৪টি ট্রাকে ৩ হাজার ৭৬১ টন আমদানি হয়েছে।’
দেশের বাজারে বাড়তি চাহিদা থাকায় পেঁয়াজ আমদানি বাড়িয়েছেন দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা। দুদিনে এ বন্দর দিয়ে রেকর্ডসংখ্যক পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। ফলে পেঁয়াজের দাম প্রকারভেদে ৫-৬ টাকা করে কমেছে।

হিলি স্থলবন্দর ঘুরে দেখা গেছে, বেশ কিছুদিন ধরেই বন্দর দিয়ে ইন্দোর ও নাসিক জাতের পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত। দুদিনে ১২৪টি ট্রাকে ৩ হাজার ৭৬১ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। আমদানির পরিমাণ বাড়ায় দাম কমতে শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার বন্দরে ইন্দোর জাতের পেঁয়াজ ৩১-৩২ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও বর্তমানে তা কমে ২৫-২৮ টাকায় নেমেছে। এছাড়া নাসিক জাতের পেঁয়াজ ৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও বর্তমানে তা কমে ৩০-৩১ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

হিলি স্থলবন্দর থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে পেঁয়াজ সরবরাহকারী আইয়ুব হোসেন বলেন, ‘‌রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন মোকামে আমদানীকৃত ভারতীয় পেঁয়াজের বেশ চাহিদা। ঈদের ছুটির কারণে হিলিসহ দেশের অন্যান্য স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ ছিল। এতে মোকামগুলোয় পেঁয়াজ সরবরাহ কমায় ভালো চাহিদা তৈরি হয়। আমরা ওইসব মোকামের ব্যবসায়ীদের চাহিদা মোতাবেক হিলি স্থলবন্দর থেকে পেঁয়াজ কিনে সরবরাহ করি। গত বৃহস্পতিবার চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় বন্দর থেকে আমরা প্রকারভেদে ৩০-৩৫ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ কিনে মোকামে পাঠিয়েছিলাম। দুদিনে বন্দর দিয়ে রেকর্ড সংখ্যক পেঁয়াজের আমদানি হয়েছে। এ কারণে দাম খানিকটা কমতির দিকে। বর্তমানে আমরা প্রকারভেদে ২৫-৩০ টাকায় পেঁয়াজ কিনছি।’

এমন আরো সংবাদ

Back to top button